মহেশখালী সংবাদদাতা:
১২ দিনেও খোঁজ মেলেনি মহেশখালীর ১৭ মাঝিমাল্লার।মহেশখালী পৌরসভার গোরকঘাটার সিকদার পাড়া এলাকার রশিদ আহাম্মদ বহদ্দার এর মালিকানাধীন এফবি ওহাব নামের একটি ট্রলার ১৭ জন মাঝিমাল্লা নিয়ে সাগরে নিরোদ্দেশ হয়ে যায়।
ঘটনার পর থেকে স্বজনদের মাঝে উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে। ঘরে ঘরে কান্নার রোল পড়েছে।
সাগরে বাতাসের কবলে পড়ে ফিশিং ট্রলার টি ইঞ্জিন বিকল হয়ে পড়ে বলে সাগর থেকে ফিরে আসা কয়েকজন জেলে সুত্রে প্রকাশ।
একটি ফিশিং বোট ঐ বোটটিকে সহায়তা করতে গিয়ে বোটতে কাটের ছিদ্র দিয়ে পানি ডুকার কারনে ঐ ইঞ্জিন বিকল হওয়া এফবি ওহাব নামের বোট টিকে গভীর সাগর থেকে টেনে আনতে পারে নি বলে সম্ভাব্য খবর পাওয়া যাচ্ছে।
৩দিন পূর্ব থেকে ফিশিং বোটটির সাথে মোবাইল ফোনে আর কারো সাথে সংযোগ না পাওয়ায় কোথায় আছে তার কোন সঠিক তথ্য পাওয়া যাচ্চেনা বলে জানিয়েছে ফিশিং বোটের মালিকের ভাই মোজাম্মেল হক।
গত ১১সেপ্টেম্বর মহেশখালী পৌরসভার সাবেক কমিশনার রশিদ বহদ্দারের মালিকানাধীন এফবি ওহাব নামের ফিশিং বোটটি ১৭জন মাঝি মাল্লা নিয়ে সাগরে মাছ মারতে যায়।
কুতুবজোম এলাকার মোঃ জালাল প্রকাশ কলু মাঝির সাথে এফবি ওহাব নামের ফিশিং বোটটিতে দক্ষিন পুটিবিলা এলাকার মৃত আব্দুর রশিদ এর পুত্র নুরুল আবছার, মৃত সোলেমানের পুত্র জাফর আলম প্রকাশ জাফনী, বিভিন্ন এলাকার সলিম উল্লাহ, ইসলাম, রশিদ উল্লাহ, শাকের উল্লাহ, মোঃ করিম ও মোঃ জকির এর নাম পাওয়া গেলে ও বাকি মাঝিমাল্লার নাম ফিশিং বোটের মালিক বলতে পারে না।নিখোঁজ জেলেদের সন্ধান চেয়ে বোট মালিকের নিকট দাবী জানালে এখনো কোন সন্ধানের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি বলে অভিযোগ তুলেন নিখোজ জেলের পরিবার।
১২দিনেও খোঁজ মেলেনি মহেশখালীর ১৭ মাঝিমাল্লার
পড়া যাবে: [rt_reading_time] মিনিটে
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।